নড়াইলে ধ/র্ষ/ণের দায়ে স্বা/মীর যা/বজ্জীবন, স্ত্রী’র ৭ বছর

5
13
নড়াইলে ধ/র্ষ/ণের দায়ে স্বা/মীর যা/বজ্জীবন, স্ত্রী'র ৭ বছর
নড়াইলে ধ/র্ষ/ণের দায়ে স্বা/মীর যা/বজ্জীবন, স্ত্রী'র ৭ বছর

ফরহাদ খান

নড়াইল সদর উপজেলার বামনহাট এলাকায় কিশো/রী (১২) ধ/র্ষ/ণের দায়ে একজনের যাব/জ্জীবন ও অপরজনের সাত বছরের কা/রাদ/ন্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার (৫ জানুয়ারি) বিকেলে না/রী ও শি/শু নি/র্যা/তন দ/মন ট্রাইব্যুনালের বিচারক সানা মোঃ মাহ্রুফ হোসাইন এ আদেশ দেন।

এর মধ্যে বামনহাট গ্রামের লিয়াকত মোল্যাকে (৬৯) সশ্রম যা/বজ্জী/বন কা/রাদ/ন্ড ছাড়াও এক লাখ টাকা অর্থদ/ন্ড করা হয়েছে। এদিকে, লিয়াকতের স্ত্রী সুফিয়া বেগমকে (৫৮) সাত বছরের বিনাশ্র/ম কা/রাদ/ন্ড দেয়া হয়েছে। এছাড়া ১০ হাজার টাকা অর্থদ/ন্ড, অ/নাদায়ে ছয় মাসের বিনাশ্রম কা/রাদ/ন্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।

মামলার বিবরণে জানা যায়, নড়াইল সদরের বামনহাট গ্রামে এক কিশো/রীকে প্রতিবেশি চাচা লিয়াকত মোল্যা ধ/র্ষ/ণ করে। এ ঘটনায় স্বা/মী-স্ত্রীর নামে ২০২১ সালের ৬ মার্চ সদর থানায় মা/মলা দায়ে/র হয়। মা/মলা দা/য়েরের প্রায় সাত আগে লিয়াকত ওই কি/শো/রীকে টাকার লো/ভ দেখিয়ে ঘরের মধ্যে ধ/র্ষ/ণ করে। ফলে কি/শো/রী গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে তার মা ও বোনকে ধ/র্ষ/ণের বিষয়টি জানায়।

পরবর্তীতে ভূ/ক্তভো/গী পরিবারের অজান্তে কি/শো/রীর গর্ভপাত ঘটানোর জন্য আ/সা/মি লিয়াকত মোল্যা তাকে ও/ষুধ খাওয়ালে ওই বছরের ৪ মার্চ (২০২১) সে অ/সুস্থ হয়ে পড়ে। এ অ/পক/র্মে লিয়াকতের স্ত্রী সুফিয়া সহযোগিতা করে। আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন।