ডোমেইন হোষ্টিং কেনার আগে যেগুলো অবশ্যই জানা উচিত-
- ডোমেইন
- হোষ্টিং
ডোমেইন কি?
ডোমেইন ইংরেজি শব্দ যার বাংলা অর্থ স্থান। আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট খুলতে চান তবে ইন্টারনেটে আপনাকে একটি স্থান তথা ডোমেইন কিনতে হবে। আপনার অফিসে যদি কেউ আসতে চায়, তবে তাকে এর ঠিকানা জানতে হবে । ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে এই ঠিকানাটা হচ্ছে ডোমেইন । বিশ্বের সবাই ওয়েবসাইটটিকে চিনবে এবং একসেস করবে এই ডোমেইন এর নাম ব্যবহার করে ।
যেমন ধরুন প্রত্যেক মানুষের একটি নাম আছে । এই নামেই তার পরিচয় বহন করে থাকে । ডোমেইন নেম অনেকটা মানুষের নামের মতই । ডোমেইন নেম এবং মানুষের নামের মদ্ধে পার্থক্য হচ্ছে মানুষের নাম ইউনিক নয় অর্থাৎ একটি নাম একাধিক মানুষের থাকে । কিন্তু ডোমেইন নেম সম্পূর্ণ ইউনিক অর্থাৎ একটি ডোমেইন পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই, ঠিক মোবাইল নাম্বারটাকে উধাহরন হিসেবে দেখতে পারেন। যেমন আপনার ফোন নাম্বারের সাথে আর কারো নাম্বারের হুবাহু মিল নেই । অর্থাৎ, ডোমেইন হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট এর ঠিকানা । যার মাধ্যমে, ব্যবহারকারী আপনার ওয়েবসাইটটি খুঁজে পাবে । যেমন উদাহরন হিসেবে দেখতে পারেন www.cyber32.com একটি ডোমেইন নেম ।
একটি ওয়েবসাইট এ বেশ কিছু অংশ থাকে । যেমন; http://www.cyber32.com একটি ডোমেইন নেম । এখানে, “http://” অংশটুকু হচ্ছে প্রোটোকল, “www.” হচ্ছে Hostname, “cyber32” হচ্ছে প্রতিষ্ঠানের নাম/ডোমেইন নেম/2nd Level Domain এবং “.com” অংশটুকু হচ্ছে ডোমেইন এক্সটেনশন ।
ডোমেইন একটি নির্দিষ্ট বছরের জন্য কিনতে হয় এবং ঐ নির্দিষ্ট বছরের মেয়াদ শেষ হলে এটি রিনিউ করতে হয়। আপনি যদি ডোমেইনটি রিনিউ না করেন তাহলে মেয়াদ শেষ হবার পর এটি অন্য কেউ কিনে নিতে পারবে।
ডোমেইন কেনার আগে যেগুলো জানা উচিত-
১। ডোমেইন হচ্ছে আপনার সাইটের পরিচয়। তাই সবদিক ভেবে চিন্তে সুন্দর একটি নাম পছন্দ করুন। মনে রাখবেন নামটি বা নামের বানানটি যত ছোট ও সহজ হয় ততই ভাল।
৩। ডোমেইন এর দাম একটা চিন্তার বিষয়। এক এক কোম্পানি এক এক দামে ডোমেইন বিক্রি করে। তাবে ডোমেইন এর দাম সাধারনত নির্ভর করে ডোমেইন এক্সটেনশন ও কোম্পানিটির সার্ভিসের উপর। একটি ভাল কোম্পানির ডোমেইন সাধারণত ৯৫০ টাকা থেকে শুরু হয়ে এক্সটেনশন অনুযায়ী বিভিন্ন দামের থাকে।
২। আপনি যে নামটি পছন্দ করেছেন সেটি অন্য কেউ কিনে ফেলেছে কিনা তা প্রথমে যাচাই করতে হবে। কেউ ঐ ডোমেইনটি ইতিমধ্যে কিনে ফেললে আপনি আর সেটি কিনতে পারবেন না। ডোমেইন চেক করতে ভিজিটি করুন: http://cyber32.com/domain
৪। আপনি যে প্রতিষ্ঠান থেকে ডোমেইনটি কিনবেন তারা আপনাকে ডোমেইন এর ফুল কন্ট্রোল প্যানেল দিবে কিনা তা ভালভাবে জেনে নিন। কেননা ডোমেইন কিনে প্রতারিত হয়েছেন এমন ঘটনা এখন আর বিরল নয়। আপনার কাছে ফুল কন্ট্রোল প্যানেল না থাকলে এর মালিক আপনি নন।
৫। চেষ্টা করবেন বাংলাদেশী কোম্পানির কাছ থেকে ডোমেইন/হোষ্টিং কিনতে। কারন তাদের কাছ থেকে আপনি সহজেই যে কোন সমস্যার দ্রুত সমাধান পাবেন।
পরামর্শঃ আপনি যদি বুঝতে না পারেন কোন কোম্পানি আপনাকে ফুল কন্ট্রোল প্যানেল দিচ্ছে আর কোন কোম্পানি দিচ্ছে না, তাহলে পরামর্শ থাকবে আপনারা www.cyber32.com এই সাইট থেকে ডোমেইন/হোষ্টিং কিনুন, তারা আপনাকে ফুল কন্ট্রোল প্যানেল দিয়ে দিবে। ডোমেইনটি আপনার নামেই রেজিস্ট্রেশন হবে এবং মালিক হবেন আপনি নিজেই।
হোষ্টিং কি?
হোষ্টিং হচ্ছে ওয়েব সার্ভারের একটি জায়গা। যেখানে আপনার ওয়েবসাইট এর সকল তথ্য, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি সংরক্ষিত থাকবে। এটিকে আপনি এক কথায় ভার্চুয়াল ম্যামরিকার্ডও বলতে পারেন। হোষ্টিং ছাড়া আপনার ওয়েবসাইটে কোন তথ্য, ছবি কিংবা ভিডিও প্রকাশ করা যাবে না। তাই হোষ্টিং নির্বাচনে আপনাকে অধিকতর গুরুত্ব দিতে হবে এবং ভাল কোম্পানির কাছ থেকে ভাল মানের হোষ্টিং কিনতে হবে।
হোষ্টিং একটি নির্দিষ্ট বছরের জন্য কিনতে হয় এবং ঐ নির্দিষ্ট বছরের মেয়াদ শেষ হলে এটি রিনিউ করতে হয়। আপনি যদি হোষ্টিংটি রিনিউ না করেন তাহলে মেয়াদ শেষ হবার পর আপনার ওয়েবসাইট বন্ধ হয়ে যাবে।
হোষ্টিং কেনার আগে যেগুলো জানা উচিত-
১। বাজেট-
প্রত্যেকেরই একটা আনুমানিক বাজেট থাকে যার মধ্যে সে হোস্টিং কিনবে। একই সাথে ভাল মানের এবং কম টাকার মধ্যে কিনতে হলে অবশ্যই আপনাকে বাজার ঘুরে দেখতে হবে। আপনার বাজেট নির্ধারণ অবশ্যই বাস্তব সম্মত হতে হবে। একটা কথা মনে রাখতে হবে যেমন টাকা পে করবেন তেমন সার্ভিস পাবেন। আপনি যেমন ডিমের দামে মুরগী পাবেন না তেমনি হোস্টিং এর ক্ষেত্রেও তা প্রযোজ্য। একটা ডেডিকেটেড সার্ভারের প্রাইস ১৫০-৫০০ ডলার প্রতি মাসে। এখন আপনি যদি ৫০ জিবি স্পেস ২ ডলার মাসে চান তাহলে আপনাকে ডাউনটাইম, সাইট স্লো লোডিং এসব বিষয় সহ্য করতে হবে। তাই কেনার আগে এ বিষয়টি ভেবে দেখুন। সস্তার তিন অবস্থা এই কথাটি মাথায় রাখুন।
২। ডিস্ক স্পেস-
আপনাকে স্পেস এর কথা চিন্তা করতে হবে। আপনার ওয়েব সাইটের জন্য কতটুকু স্পেস লাগবে তা হিসাব করে নিন। আপনি যদি ব্যক্তিগত ওয়েব সাইট করতে চান যাতে শুধু কয়েকটা পেজ থাকবে তাহলে ৫০-৫০০ এমবি স্পেসই যথেষ্ট। আর যদি চিন্তা ব্যক্তিগত ব্লগ টাইপের ওয়েব সাইট হবে তাহলে ৫০০ এমবি থেকে ২ জিবি স্পেসই যথেষ্ট। আর আপনি যদি চিন্তা করেন ছবি, গান, ভিডিও রাখবেনতবে আপনাকে বড় ওয়েব স্পেসের দিকে নজর দিতে হবে। আপনার যদি স্পেস বেশি প্রয়োজন পড়ে তাহলে পরবর্তী প্লানে আপগ্রেড করে নিবেন। এবং প্রায় সব কোম্পানিই আপগ্রেড সুবিধা দিয়ে থাকে।
আনলিমিটেড স্পেসের ফাঁদে পা দিবেন না। এটা একটা মার্কেটিং ট্রিকস। কোন কোম্পানিরই আনলিমিটেড স্পেস দেয়া সম্ভব না। একবার চিন্তা করুন তো আপনি মার্কেটে আনলিমিটেড হার্ডডিস্ক দেখেছেন কি না। সার্ভারও আমাদের পিসির মতোই।
৩। ব্যান্ডউইথ-
প্রতিবার পাঠক / দর্শক যতগুলো পেজ আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করে, ততগুলো পেজ, ছবি, গান, ভিডিও অর্থাৎ ওইসব পেজে যা কিছু আছে সবগুলোই পাঠকের কম্পিউটারে ডাউনলোড হয়। প্রাথমিক অবস্থায় একটা সাইটের ১ জিবি ব্যান্ডউইথ ও যথেষ্ট। পারসোনাল সাইটের জন্য এর চেয়ে বেশি লাগার কথা না। আর আপনার সাইটে যদি প্রচুর ইমেজ, ভিডিও ইত্যাদি থাকে তাহলে প্রচুর ব্যান্ডউইথ লাগতে পারে। ১০-১০০ জিবি অথবা তারচেয়ে ও বেশি।
৪। আপটাইম গ্যারান্টি-
একটি ওয়েবসাইটের জন্য আপটাইম বিষয়টি খুবই জরুরি। হোস্টের সার্ভার যতক্ষন সচল থাকবে, আপনার ওয়েবসাইটও ততক্ষন সক্রিয় থাকবে। এটা কেবলমাত্র পাঠকের জন্যই গুরুত্বর্পূণ নয়, বরং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনেও অনেক গুরুত্ববহন করে। পাঠক একবার আপনার ওয়েবসাইটে আসে দেখলো আপনার ওয়েবসাইট কাজ করছে না, তখন তার মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হবে এবং সে ভবিষ্যতে নাও আসতে পারে। ঠিক তেমনি সার্চ ইঞ্জিনের বট ইনডেক্সের সময় ওয়েবসাইট ডাউন থাকলে, সে ফিরে যাবে এবং আপনি আপনার ওয়েবসাইট ইনডেক্স হওয়া থেকে বঞ্চিত হবেন।এখন প্রতিটি হোস্টিং কোম্পানিই ৯৯.৯% টাইম সক্রিয় থাকার প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু এদের প্রকৃত আপটাইমের হিসেব পাওয়া সম্ভব নয়। তাই কোম্পানি যদি কোন মাসে আপটাইম গ্যারান্টি রক্ষা না করতে পারে তাহলে সে জন্য ক্রেডিট প্রদান করে কি না চেক করে নিতে হবে। কোম্পানির ওয়েব সাইটে টার্মস অব সার্ভিসেস লিংকে এ সম্পর্কিত বিস্তারিত লেখা থাকে।
৫। মানিব্যাক গ্যারান্টি-
মানিব্যাক গ্যারান্টি অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। অনেক কোম্পানিই ৩০ দিনের মানিব্যাক গ্যারান্টি দিয়ে থাকে। কেনার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন কোম্পানি মানিব্যাক গ্যারান্টি দিচ্ছে কিনা।
৬। প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক অবস্থা-
হোস্টিং কেনার আগে হোস্টিং কোম্পানি ভাল না মন্দ তা জেনে নেয়ার চেষ্টা করুন। কোম্পানি সম্পর্কে ইউজারদের দৃষ্টি ভঙ্গি কেমন তা কোম্পানির রিভিউ দেখলেই বুঝতে পারবেন। যেমন- গুগলে গিয়ে Cyber32 Review লিখে সার্চ দিলে Cyber32 সম্পর্কে ব্যবহারকারিদের মতামত জানতে পারবেন।
৭। সাপোর্ট-
আজকের দুনিয়ায় সাপোর্ট একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনার সার্ভার যদি কখনো ডাউন হয় আর যদি তা জানাতে এবং উত্তর পেতে কয়েক দিন লেগে যায় তাহলে লক্ষ ভিজিটর হারাতে পারেন। আর যদি আপনি রিসেলার ক্লাইন্ট হোন তবে তো মহা বিপদে পড়বেন। আপনার ক্লাইন্টকে কোন উত্তর দেয়ার মতো কিছু থাকবে না। তাই কোম্পানির সাপোর্ট কত দ্রুত তা নিশ্চিত হয়ে নিন। হোস্টিং কোম্পানি জিজ্ঞাসা করুন তাদের গ্যারান্টেড সাপোর্ট রেসপন্স টাইম কেমন। এবং কি কি মাধ্যমে সাপোর্ট দিয়ে থাকে।
৮। হোস্টিং ফিচার-
হোস্টিং প্লানগুলোর মধ্যে কোন লিমিটেশন থাকলে সেটা অনেক সময় ভালভাবে উল্লেখ করা থাকে না। তাই প্লানগুলোর তুলনা করে আপনার চাহিদার সাথে বেপারগুলো মিলে কিনা তা দেখে নিন। আপনি যদি এএসপি ডট নেটে সাইট বানাতে চান তাহলে আপনার উন্ডডোজ হোস্টিং লাগবে। লিনাক্স হোস্টিং এ চলবে না। আপনার যে যে ফিচার প্রয়োজন তা তারা দিতে পারছে কি না দেখে নিন।
৯। লিমিটেশন জেনে নেওয়া-
আপনি আপনার হোস্টিং এ কি কি হোস্ট করতে পারবেন এবং কতটুকু স্পেস, ব্যান্ডউইথ, সিপিউ ব্যবহার করতে পারবেন তা টার্মস অব সার্ভিসেস পেজে দেয়া থাকে। তাই কোম্পানির টার্মস অব সার্ভিসেস পড়ে নিতে হবে।
১০। ই-মেইল সুবিধা-
এটি খুবই গুরুত্বপূণ একটি বিষয়। আপনি অবশ্যই এই বিষয়টির ব্যপারে আপনার পচ্ছন্দের প্রতিষ্ঠানটিকে জিজ্ঞাস করতে ভুল করবেন না। আপনার সাইটে যদি স্পার্ম জনিত সমস্যা হয় তাহলে বুঝতে হবে তারা এ ব্যপারে পর্যাপ্ত সুবিধা দিতে ব্যর্থ। তাই আগে থেকেই জেনে নিন ই-মেইল সুবিধা ও স্পার্ম সমাধান সর্ম্পকে।
১১। সার্ভার লোড-
সাভার ওভার লোড কিনা তা নিশ্চিত হয়ে নিন। আপনি হোস্টিং কোম্পানিকে সার্ভারের টোটাল কোর এবং প্রসেসর সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন। যদি সার্ভার কোর ৮টা হয় এবং তাদের সার্ভার লোড ৮ এর উপরে হয় তাহলে সার্ভার ওভারলোড। এবং ওভারলোড সার্ভারে সাইট হোস্ট করলে সাইট লোড হতে বেশি সময় নিবে।
১২। টেকনিক্যাল সীমাবদ্ধতা-
আপনি যদি ব্লগ, ই-কমার্স, লাইভ ভিডিও ইত্যাদি ধরণের সাইট বানাতে চান তাহলে সস্তার তিন অবস্থায় না যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। সস্তা প্যাকেজের সার্ভার গুলোর হার্ডওয়্যার কনফিগ খুব একটা ভাল হয় না। ফলে আপনার সাইট আধিকাংশ সময় ই আফলাইন/ডাউন থাকবে যা আপনার ও আপনার ভিজিটর কারো ই কাম্য নয়। তাই আপনি যে প্রতিষ্ঠানটিকে বাছাই করবেন তাদের থেকেই যেনে নিন আপনার জন্য কোনটি ভাল হবে। অযথা নিজের ভুলে হয়রানি হয়ে প্রতিষ্ঠানের বদনামি করবেন না।
১৩। কন্ট্রোল প্যানেল-
আপনার ওয়েব সাইট ম্যানেজ করার জন্য কন্ট্রোল প্যানেল প্রয়োজন। কন্ট্রোল প্যানেলের সাহায্যে আপনি আপনার ওয়েব সাইট সহজেই ম্যানেজ করতে পারেন। ওয়েব হোস্টিং এ সব চেয়ে সহজ এবং অধিক ফিচার সমৃদ্ধ কন্ট্রোল প্যানেল হচ্ছে সিপ্যানেল। তাই সবসময় সিপ্যানেল হোস্টিং নেয়ার কথা চিন্তা করুন। ডোমেইন ও সিপ্যানেলকে ম্যানেজ করার জন্য যে প্যানেল থাকে সেটা হচ্ছে ফুল কন্ট্রোল প্যানেল। তাই অবশ্যই ফুল কন্ট্রোল প্যানেল সম্বলিত কোম্পানি থেকেই ডোমেইন/হোষ্টিং কিনবেন।
পরামর্শঃ উপরে উল্লেখিত সকল সুবিধা-ই পাবেন সাইবার ৩২ কোম্পানিটি থেকে। তাই নিশ্চিন্তে ভাল মানের ডোমেইন/হোষ্টিং পেতে ক্রয় করুন www.cyber32.com থেকে। অথবা ফোন করুন কোম্পানিটির হেল্পলাইন নম্বর 01611-369000 তে।
আশাকরি উপরের পোস্ট থেকে আপনারা কিছুটা হলেও ডোমেইন/হোস্টিং সম্পর্কে ধারনা পেলেন। পোস্টটি আপনাদের ভাল লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। আমার সাথে যোগাযোগ করতে আমার ফেসবুক আইডি ভিজিট করুন: www.facebook.com/shahinx32