স্টাফ রিপোর্টার
নড়াইলে ৩ গ্রামের লোকজন এক আ*সামিকে ছি*নিয়ে নিতে পুলিশ ক্যাম্পে হা*মলার ঘটনা ঘটেছে। হা*মলায় কনস্টেবল আশিক ও কনস্টেবল রাকিব আহত হয় এবং পুলিশের ব্যবহৃত পিকআপ ভ্যান ভাং*চু*র করে। আহতদের নড়াইল সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পুলিশ ফাঁকা ৩ রাউ*ন্ড ফাঁকা গু*লি করে।
গ্রামবাসী সূত্রে জানা গেছে, বুধবার (৬মে) রাত সাড়ে ১০টার দিকে সদরের বাঁশগ্রাম ইউনিয়নের কামাল প্রতাপ গ্রামের সফি ম্যোল্যা হ*ত্যা মামলার আসামি আফজাল জমাদ্দার, রাজ্জাক মল্লিক, মন্টু মল্লিক ও মোস্তাক মল্লিকের বাড়ি প্র*তিপ*ক্ষ স্থানীয় সেকেন মেম্বর, বাবুল শেখ, সাইফুল মোল্যা ও আফসার মিঞার লোকজন ভাং*চু*র ও লু*টপা*ট করছিল।
এ সময় কামালপ্রতাপ পুলিশ ক্যাম্পের টহল পুলিশ ভাং*চু*র ও লু*টপা*টকারীদের ধাওয়া করে আহাদ খান নামে এক ব্যক্তিকে আটক করে। রাত ১২টার দিকে পার্শ্ববর্তী আমাদা, শালিখা ও কামালপ্রতাপ গ্রামের ৩০/৪০জন লা*ঠিসো*টা নিয়ে আসা*মি ছি*নিয়ে নিতেপুলিশ ক্যাম্পে হা*মলা করে। এ সময় ২ পুলিশ আহত হয়। পুলিশ পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে ৩ রাউ*ন্ড ফাঁ*কা গু*লি করে।
সদর থানার ওসি মোঃ ইলিয়াছ হোসেন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এ ঘটনায় সদর থানায় পুলিশ বাদি মামলার প্রক্রিয়া এবং ক্ষ*তিগ্র*স্থরা বাড়ি ভাং*চুর* ও লু*টপা*টের মামলার প্রস্তুতি চলছে। এ ব্যাপারে নড়াইলের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম বলেন, ঘটনার পর পরই আমি এবং নড়াইল-২ আসনের এমপি মাশরাফীর বাবা গোলাম মোর্ত্তজা স্বপন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করি। পরিস্থিতি এখন শান্ত। হাম*লাকারীদের বিরু*দ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।