নিউজ ডেস্ক
ধ’র্ষ’ণের স’র্বোচ্চ শা’স্তি বাড়িয়ে মৃ’ত্যুদ’ন্ডের বি’ধান রেখে না’রী ও শি’শু নি’র্যা’তন দ’মন আ’ইনের সংশো’ধনী অধ্যা’দেশ আকারে জা’রি করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ অক্টোবর) রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের পর আইন মন্ত্রণালয়ের লেজি’সলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে ‘সংশোধিত না’রী ও শি’শু নি”র্যা’তন দম’ন (সংশোধন) অ’ধ্যাদেশ, ২০২০’ জা’রি করা হয়।
অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, ‘না’রী ও শি’শু নি’র্যাত’ন দ’মন আইন ২০০০ এর অধিকতর সংশো’ধন সমী’চীন ও প্রয়োজনীয়; এবং যেহেতু সংসদ অধিবেশন চলমান নেই এবং রাষ্ট্রপতির নিকট ইহা স’ন্তো’ষজনকভাবে প্রতীয়মান হইয়াছে যে, আশু ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পরিস্থিতি বিদ্যমান রহিয়াছে। সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৩(১) এ প্রদত্ত ক্ষ’মতাব’লে রাষ্ট্রপতি অধ্যা’দেশ প্রণয়ন ও জা’রি করিলেন। এই অধ্যাদেশ না’রী ও শি’শু নি’র্যাত’ন দ’মন (সংশো’ধন) অধ্যা’দেশ, ২০২০ নামে অভি’হিত হইবে।’
অধ্যাদেশে না’রী ও শি’শু নি’র্যা’তন দ’মন আই’ন, ২০০০ এর ৮ নং আইনের ধা’রা ৭, ধারা ৯ এর উপধারা (১), (৪), ১৯ এর উপধারা (১), ধারা ২০ ও ধারা ৩২ এ সংশো’ধনী আনা হয়েছে। সংসদ অধিবেশন চলমান না থাকায় এটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে আইনে পরিণত হলো। নিয়ম অনুযায়ী সংসদ অধিবেশন শুরু হলে এটি আইন আকারে পাস হবে।
সংশোধিত আইনে বলা হয়, ২০০০ সালের ৮নং আইনের ধারা ৯ এর সংশোধনে জারি করা অধ্যাদেশে ‘যাব’জ্জী”বন স’শ্রম কা’রাদ’ন্ডে’ শব্দগুলোর পরিবর্তে ‘মৃ’ত্যুদ’ন্ডে বা যা’বজ্জী’বন সশ্র’ম কা’রাদ’ন্ডে’ শব্দগুলো প্রতিস্থা’পিত হবে।
আগের আইনে ‘অ’পরাধের শি’কার ব্যক্তির মে’ডিক্যাল পরী’ক্ষার’ কথা বলা ছিল। অধ্যাদে’শে ‘অ’পরা’ধে অভিযু’ক্ত ব্যক্তি এবং অ’পরা’ধের শি’কার ব্যক্তির মে’ডিক্যাল পরী’ক্ষা’ শব্দগুলো প্রতিস্থা’পিত হবে। এছাড়াও ‘অ’পরা’ধের শি’কার ব্যক্তির’ কথা বলা ছিল। অধ্যাদে’শে ‘অ’পরা’ধে অভিযু’ক্ত ব্যক্তি এবং অ’পরা’ধের শি’কার ব্যক্তির সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করিয়া’ শব্দগুলো প্রতিস্থা’পিত হবে।
অধ্যাদে’শে অভিযু’ক্ত ব্যক্তি এবং অ’পরা’ধের শি’কার ব্যক্তির ডিএ’নএ (ডিঅ’ক্সিরাইবো’নিউ’ক্লিক এসি’ড) পরী’ক্ষার বিষয়ে বলা হয়েছে, এই আইনের অ’ধীন সংঘ’টিত অ’পরাধে অভিযু’ক্ত ব্যক্তি এবং অ’পরা’ধের শি’কার ব্যক্তির ধা’রা-৩২ এর অ’ধীন মে’ডিক্যাল পরী’ক্ষা ছাড়াও উক্ত ব্যক্তির সম্ম’তি থাকুক বা না থাকুক, ডিঅ’ক্সিরাইবোনিউক্লিক এসি’ড (ডিএ’নএ) আইন, ২০১৪ (২০১৪ সালের ১০ নং আইন) এর বিধান অনুযায়ী ডিএ’নএ পরী’ক্ষা করতে হবে। (সূত্রঃ বাসস)