স্টাফ রিপোর্টার
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা পরিষদের ভা’ইস চেয়ারম্যান ও তার অফিস সহায়ক এবং স্যা’টেলমেন্ট অফিসের নৈ’শ প্রহ’রীর বিরু’দ্ধে ব্যক্তি মালি’কানাধীন জমি নিজেদের নামে রেকর্ড করে নেওয়ার প্রতিবা’দে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৩ নভেম্বর) সকালে উপজেলা মু’ক্তিযো’দ্ধা কমপ্লে’ক্স এর সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বীর মুক্তিযো’দ্ধারা, ভূ’ক্তভো’গী পরিবার ও গ্রামবাসীরা মানববন্ধনে অংশ করে।
ভু’ক্তভো’গী পরিবারের সদস্য আঃ মান্নানসহ অন্যরা অভিযো’গ করেন, ৮৯ নং লোহাগড়া মৌজার সাবেক খতিয়ান ৩৭৭ এর সা’বেক ১৫২ নং দা’গের জমির একাংশের মা’লিক লোহাগড়া পো’দ্দারপাড়া গ্রামের শাহিনুর রহমান, সাবে’ক ৮২২ নং দা’গের জমির একাংশের মা’লিক কামরুল ইসলাম, রিজাউল করিম, মোক্তার হোসেন।
এছাড়াও সাবেক ৮২২ নং দা’গের একাংশ ও সা’বেক ১৫২ নং দাগের একাংশের মা’লিক ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া। দীর্ঘ ৩৫/৪০ বছর ধরে ওই পরিবারগুলো পাঁ’কা ঘর নির্মাণ করে সেখানে ব’সবা’স করে আসছেন। অথচ লোহাগড়া উপজেলা পরিষদের ভা’ইস চেয়ারম্যান বি এম কামাল হোসেন সাবেক ৮২২ ও ১৫২ নং দাগের ১৫ শতক জমি (বর্তমান দা’গ-৩৭৭৭) অবৈধ ভাবে নিজ নামে রেক’র্ড করিয়ে নিয়েছেন। এছাড়া তার অফিস সহায়ক জাহিদ হোসেন এবং স্যাটে’লমেন্ট অফিসের নৈ’শ প্রহ’রী নুরুল আমিন সাড়ে ৭ শতক করে মোট ১৫ শতক ব্যক্তি মা’লিকানাধীন জমি (বর্তমান দা’গ-৩৭৭৬) নিজেদের নামে রে’কর্ড করে নিয়েছেন। যার হা’ল খ’তিয়ান নং-১৩৯২।
ভা’ইস চেয়ারম্যান বি এম কামাল হোসেন এ বিষয়ে বলেন, ওই জমি সরকারি খা’স খতি’য়ানের ছিল। স্যা’টেলমেন্ট অফিসের মাধ্যমে ১২ শতক সরকারি জমি আমার নামে রে’কর্ড করে নিয়েছি। নাগরিক হিসাবে সরকারের কাছ থেকে আমি বৈ’ধভাবে জমি নিতেই পারি। অফিস সহায়ক জাহিদ হোসেন বলেন, সরকারি খাস জমি ২০১৪ সালে সরকারের কাছ থেকে আমি নিয়েছি। কারো ব্যক্তিগত জমি দখ’ল বা রেক’র্ড করে নেইনি। স্যা’টেলমেন্ট অফিসের নৈ’শ প্র’হরী নুরুল আমিন বলেন, ওই জমি কি ভাবে আমার নামে হয়েছে তা আমি জানতাম না। স্যা’টেলমেন্ট অফিসের স্যারের মাধ্যমে আমি জেনেছি। ভূ’ক্তভো’গী পরিবারগুলি সঠিক ত’দ’ন্ত পূর্বক জমি ফে’রতসহ দো’ষিদের শা’স্তির দা’বি করেছেন।