আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী মো: আশরাফুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষক, চাঁচুড়ী পুরুলিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কালিয়া, নড়াইল এই মর্মে প্রতিবাদ জানাচ্ছি যে, গত ১৮/০৪/২১ খ্রি: তারেখ দৈনিক ওশান নড়াইল পত্রিকায় অনলাইনে ও ঢাকা হতে প্রকাশিত দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত, কালিয়ায় মুক্তিযোদ্ধাকে কটাক্ষ করায় শিক্ষক লাঞ্চিত শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে ১ জন মুক্তিযোদ্ধাকে কটাক্ষ করা হয়েছে, সেজন্য প্রধান শিক্ষককে লাঞ্চিত করা হয়েছে। এখানে কোন মুক্তিযোদ্ধাকে কটাক্ষ করে কোন কথা বলা হয়নি। এটা সস্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। মূল ঘটনা হল: চাঁচুড়ী পুরুলিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের খেলার মাঠে হাট বসিয়ে ১টি স্বার্থন্বেষী মহল ইজারা আদায় করতে চায়।সেটা প্রধান শিক্ষক, ম্যানেজিং কমিটি, এলাকার সুধীজন খেলার মাঠে হাট বসাতে দিতে রাজি না হওয়ায় দুপক্ষের মধ্যে দ্বন্দের সৃষ্টি হয়।কালিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয় দুপক্ষের মধ্যে সালিশে বৈঠক বসান। দু’পক্ষের কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে উত্তেজনার সৃষ্টি হলে উপস্থিত পুলিশ এবং আনসার বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। এখানে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে কোন কথাই ওঠেনি এবং প্রধান শিক্ষককে কোন লাঞ্চিত করা বা অবান্তর কোন ঘটনা ঘটেনি। সুতরাং, পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও হিনস্বার্থ চারিতার্থ করার জন্য এমন প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
নড়াইলের কালিয়ায় মুক্তিযোদ্ধাকে ক/টাক্ষ করায় শিক্ষক লা/ঞ্ছিত!