নড়াইলে চিত্রার তীরে ওয়াক ওয়ে, ড্রেনেজ ও ব/র্জ্য ব্যবস্থাপনার নকশা প্রণয়নে মতবিনিময়

1
9
নড়াইলে চিত্রার তীরে ওয়াক ওয়ে, ড্রেনেজ ও ব/র্জ্য ব্যবস্থাপনার নকশা প্রণয়নে মতবিনিময়
নড়াইলে চিত্রার তীরে ওয়াক ওয়ে, ড্রেনেজ ও ব/র্জ্য ব্যবস্থাপনার নকশা প্রণয়নে মতবিনিময়

স্টাফ রিপোর্টার

‘নড়াইল হবে এ প্রজন্মের শ্রেষ্ঠ বাসস্থান’ এ শ্লোগানকে সামনে নিয়ে শহরের কোল ঘেঁষে বয়ে যাওয়া চিত্রা নদীর তীরে ওয়াক ওয়ে, পৌরসভার ড্রেনেজ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার নকশা প্রণয়নে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১২জুন) দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে নড়াইল এক্সপ্রেস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও নড়াইল-২ আসনের এমপি মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন। নড়াইল এক্সপ্রেস ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) রিয়াজুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ফকরুল হাসান, নড়াইল পৌরসভার মেয়র আনজুমান আরা, নড়াইল গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ নাহিদ পারভেজ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সহকারী কমিশনার (ভূমি) কৃষ্ণা রায়, নড়াইল এক্সপ্রেস ফাউন্ডেশনের সাধারন সম্পাদক তরিকুল ইসলাম অনিক, নড়াইল প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক ও ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি শামীমূল ইসলাম টুলু, ফাউন্ডেশনের কোষাধ্যক্ষ মির্জা নজরুল ইসলাম, নড়াইল প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি সৈয়দ নাঈমুর রহমান ফিরোজ, নড়াইল পৌরসভার কাউন্সিলর রেজাউল ইসলাম, শরফুল আলম লিটু, নড়াইল চেম্বর অব কমার্সের সভাপতি হাসানুজ্জামান, ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা কাজী হাফিজুর রহমান প্রমুখ। এ সময় জেলা পরিষদ, নড়াইল পৌরসভা এবং বিভিন্ন ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সভায় চিত্রা নদীর তীরে শরীফ আব্দুল হাকিম ডায়াবেটিস সেন্টার থেকে হাটবাড়িয়া ইকো পার্ক পর্যন্ত ৪.৮ কিঃমিটারের মধ্যে ৭টি পয়েন্টে ওয়াকওয়ে, শহরে পরিকল্পিত ড্রে/নেজ ও ব/র্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে নগর পরিকল্পনাবিদ রাসেল কবির, আবদুল্লাহ আল ফাহাদ এবং শারফিন আফরোজ নকশা উপস্থাপন করেন।

প্রধান অতিথি বলেন, নড়াইল শহরকে সুন্দর, নান্দনিক এবং পর্যটনবান্ধন করতে ওয়াক ওয়ে এবং পৌরসভার পরিকল্পিত ড্রে/নেজ ও ব/র্জ্য ব্যবস্থার বিকল্প নেই। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, এ নকশা অনুমোদন করে নড়াইল পৌরসভার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রানালয়ে পাঠানো হবে। পরে এটি পাশ হলে বাস্তবায়ন সম্ভব হবে। তবে চিত্রা নদীর তীরে ওয়াক ওয়ে বাস্তবায়নের জন্য ৫০টির বেশী অবৈ/ধ দোকান ও বাড়ি উচ্ছেদের প্রয়োজন পড়বে।