স্টাফ রিপোর্টার
নড়াইল শহরতলীর সীমাখালী ঘাট এলাকায় লিয়াকত সিকদার(৫০) নামে এক শ্রমিক নেতাকে কু/পিয়ে হ/ত্যার ঘটনায় এখন পর্যন্তু পুলিশ আ/টক হয়নি কেউ। রোববার নড়াইল সদর হাসপাতালে লা/শের ম/য়না তদ/ন্ত সম্পন্ন হয়েছে। নিহ/ত লিয়াকত সিকদার সীমাখালী গ্রামের সোহরাব শিকদারের ছেলে।
জানাগেছে, গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে সীমাখালী বাইপাস ঢাকা -কালনা সড়কের পাশে নবুয়াত শেখের বাগান থেকে লিয়াকতের দু পা কাটা ম/রদে/হ উ/দ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ ম/রদে/হ উ/দ্ধার করে ম/য়না তদ/ন্তের জন্য নড়াইল সদর হাসপাতালের ম/র্গে প্রেরণ করে।
স্থানীয়রা জানায়, লিয়াকত সিকদারের সাথে স্থানীয় আধিপত্য নিয়ে আউড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পলাশ মোল্যার সাথে দীর্ঘদিন ধরে দ্ব/ন্দ্ব চলে আসছিলো। সম্প্রতিক সময়ে কয়েকবার ধা/ওয়া-পা/ল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার জের ধরে হ/ত্যাকান্ড ঘটে থাকতে পারে বলে এলাকাবাসী জানায়।
মৃ/ত লিয়াকত শিকদারের ছোট ছেলে প্যাভেল জানান, আউড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পলাশ ও তার ভাই শিমুলসহ দলের লোকেরা আমার বাবাকে কু/পিয়ে হ/ত্যা করেছে। মামলার প্রস্তুতি চলছে আমরা দ্রুতই লিখিত অভিযোগ নিয়ে থানায় যাব।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) শওকত কবির হোসেন বলেন, পুলিশ বিষয়টি তদ/ন্ত করছে। দো/ষীদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এখনো মামলা হয়নি।
সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাঃ মশিউর রহমান বাবু বলেন, লা/শের ম/য়না তদ/ন্ত সম্পন্ন হয়েছে। নিহ/তের শরী/রের বিভিন্নস্থানে উপর্যপরি ধারা/লো অ/স্ত্রের আঘা/তের চি/হ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে কু/পিয়ে হ/ত্যা করা হয়েছে।