স্টাফ রিপোর্টার
নড়াইলের কালিয়ায় শ্রাবনী (১৪) নামের এক তরুণীর আ/ত্মহ/ত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে এক স্কুল শিক্ষকসহ চার জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের হয়েছে। প্রেমের ঘটনা ও মানষিক নির্যা/তনের অভিযোগে তরুণীর পিতা বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। শ্রাবনী উপজেলার কলাবাড়িয়া গ্রামের এস এম মোস্তাইন হোসেনের মেয়ে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, শ্রাবনী তার নিকট প্রতিবেশী মকিদ সরদারের ছেলে যুবা সরদারের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরবর্তীতে শ্রাবনীর শারী/রিক সমস্যা দেখা দেয়। শ্রাবনী ও তার খালাতো বোন ঘটনাটি যুবা ও তার পরিবারকে জানাতে গেলে প্রেমিক যুবা ও তার পিতা মকিত সরদার-মাতা ছমিরণ বেগমসহ একই গ্রামের স্কুল শিক্ষক হেমায়েত সরদার তাকে ভৎসনা করে। এছাড়াও কুরু/চিপূর্ণ কথা বলেন। লোক লজ্জার ভয়ে ও প্রেমিকের দ্বারা প্রতারিত হয়ে অবশেষে গত ২৬ এপ্রিল শ্রাবনী নিজ ঘরে গলায় ফাঁস দিয়ে আ/ত্মহ/ত্যা করে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
নড়াগাতি থানা পুলিশ যথারীতি শ্রবনীর লা/শ ম/য়না ত/দন্ত সম্পন্ন করে। ময়/না ত/দন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর শ্রাবনীর পিতা মোস্তাইন শেখ বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার নড়াইলের নড়াগাতী বিজ্ঞ আমলী আদালতে যুবা, মকিত সরদার, ছমিরণ বেগম ও হেমায়েত সরদারকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটি তদন্তের জন্য পিবিআই যশোরের ওপর ন্যাস্ত করেছেন।
উপজেলার তালুকদার পাড়া শিবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হেমায়েত সরদার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, অসৎ উদ্দেশ্যে হয়রানি ও সামাজিক মর্যাদা ক্ষুন্ন করতে আমাকে আসা/মী করা হয়েছে। আমি এ ঘটনার কিছুই জানিনা।